ভূগোল (প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা)
প্রিলিতে চান্স পাওয়ার পূর্বশর্ত হলো আপনাকে কিছু প্রশ্নের ঠিক উত্তর পরীক্ষার হলে করে আসতে হবে যা অধিকাংশরাই ভুল করবে বা পারবে না। তাই অনেক সহজ সহজ টপিক বা তথ্যের পুনরাবৃত্তি না করে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্যের সন্নিবেশ করা হলো।
১। ঘূর্ণিঝড় এর স্থায়িত্বকালঃ কয়েক মিনিট থেকে ২৮ দিন
২। ঘূর্ণিঝড় এর তীব্রতা পরিমাপ করা হয়ঃ স্যাফির সিম্পসন স্কেল এর মাধ্যমে।
৩। নিরক্ষেখার ০-৫ ডিগ্রিতে ঘূর্ণিঝড় হয় নাঃ করিওলিস শক্তি নূন্যতম থাকায়।
৪। নিরক্ষরেখায় ঘূর্ণিঝড় হয়ঃ ১০-৩০ ডিগ্রির মাঝে।
৫। বাংলাদেশ এ ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ সাইক্লোন
৬। জাপান ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ টাইফুন।
৭। ফিলিপাইনে এ ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ বোগিও
৮। অস্ট্রেলিয়া এ ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ উইলি উইলি।
৯। আমেরিকা ও আটলান্টিক মহাসাগীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ হ্যারিকেন।
১০। ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় যে নামে পরিচিতঃ জোয়ান
১১। হ্যারিকেন শব্দটি এসেছেঃ মায়ান দেবতা হুরাকান থেকে। তিনি ঝড়ের দেবতা।
১২। টাইফুন শব্দটি এসেছেঃ চীনা টাই ফেং বা ফার্সি তুফান শব্দ থেকে।
১৩। কালবৈশাখী ঝড়ের দিকঃ উত্তর পশ্চিম।
১৪। কালবৈশাখী শেষ বিকালে হওয়ার কারণঃ ভূপৃষ্ঠ থেকে বিকিরিত তাপ বায়ুমণ্ডলে এই সময় সর্বাধিক ছড়িয়ে পরে।
১৫। নেপচুন গ্রহে সাইক্লোনিক ঝড়ের নামঃ উইজার্ড আই
১৬। মঙ্গল গ্রহের সাইক্লোনিক ঝড়ের নামঃ গ্রেট রেড স্পট
১৭। নদী ভাঙ্গনের সময়কাল সাধারণতঃ জুন- সেপ্টেম্বর।