Dream to BCS

Think positive, Be positive, Do positive

HSC এর পৌরনীতি বই থেকে নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনের উপর গুরুপ্তপূর্ন নোট


নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন এই বিষটি বিসিএসে প্রায় নতুন টপিক। এখান থেকে ১০ টি প্রশ্ন করা হয়। কিছু কিছু প্রশ্নের সবগুলো অপশনই সঠিক মনে হয়। তবে একটু চিন্তা করলে সব থেকে বেস্ট উত্তরটা পাওয়া সম্ভব। তাই আজকের আয়োজন নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন। এখানে প্রথমে বিগত কয়েক বছরের প্রশ্ন ও উত্তর দিয়েছি যাতে প্রশ্ন সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার কনসেপ্ট পাওয়া যায়। এরপর অনুশীলনের জন্য এইচ এস সি’র ’পৌরনীতি ও সুশাসন’ ,
-
-
১। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান কী?
উত্তরঃ সততা ও নিষ্ঠা
২। নৈতিকতাকে মানবজীবনের কী বলা হয় ?
উত্তরঃ নৈতিক আদর্শ।
৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?
(ক) দায়িত্বশীলতা (খ) নৈতিকতা (গ) দক্ষতা (ঘ) সরলতা
উত্তরঃ (খ) নৈতিকতা।
৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী?
উত্তরঃ সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।
৫। মানুষের কোন ক্রিয়া নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়?
উত্তরঃ ঐচ্ছিক ক্রিয়া।
৬। মূ্ল্যবোধ কী?
উত্তরঃ মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।
৭। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-
উত্তরঃ সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
৮। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি কী?
উত্তরঃ আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
৯। আমাদের চিরন্তন মূল্যবোধ কোনটি?
উত্তরঃ সত্য ও ন্যায়।
১০। ব্যাক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে
উত্তরঃ স্বাধীনতার মূল্যবোধকে
১১। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-
উত্তরঃ জনকল্যাণ।
১২। ‘সুশাসন’ শব্দটি সর্বপ্রথম কোন সংস্থা সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে?
উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক। ১৯৮৯ সালে।
১৩। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে কয়টি উপাদান উল্লেখ করেছে?
উত্তরঃ ৯ টি।
১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক বোঝায়’’ – উক্তিটি কার?
উত্তরঃ ম্যাককরনী।
১৫। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে -
উত্তরঃ আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।
১৬। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম কী?
উত্তরঃ সুশাসন।
১৭। সুশাসনের পূর্বশর্ত কী?
উত্তরঃ মত প্রকাশের স্বাধীনতা।
১৮। সুশাসনের অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে-
উত্তরঃ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
১৯। নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যমের অনুপস্থিতি কিসের অন্তরায়?
উত্তরঃ সুশাসনের।
২০। সুশাসনের পথে অন্তরায়-
উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।
২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।
২২। সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে কোন মূল্যবোধটি গুরুত্বপূর্ণ নয়?
(ক) বিশ্বস্ততা (খ) সৃজনশীলতা (গ) নিরপেক্ষতা (ঘ) জবাবদিহিতা
উত্তরঃ সৃজনশীলতা।
এইচ এস সি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
প্রথম অধ্যায়ঃ পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিচিতি
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;
১। বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ‘সুশাসনের’ ধারণা দেয় – ১৯৯৪ সালে। [৩৫ তম বিসিএস]
২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।
৩। বিশ্বব্যাংক ২০০০ সালে সুশাসনের ৪ টি স্থম্ভের কথা প্রকাশ করে।
৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।
৫। UNDP সুশাসনের ৯ টি উপাদানের কথা বলেছে। [৩৭ তম বিসিএস]
৬। বর্তমান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
৭। প্রাচীনকালে নগররাষ্ট্র গড়ে উঠেছিলো – গ্রিসের এথেন্সে ও স্পার্টায়।
৮। জাতীয় রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে – আধুনিক যুগে।
৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন প্লেটো।
১০। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – ১৯১৭ সালে রাশিয়ায়/সোভিয়েত ইউনিয়নে।
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ সুশাসন
এ অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য;
১। ‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ককে বোঝায়’—বলেছেন—ম্যাককরনী। [৩৭ তম বিসিএস]
২। সুশাসনের একটি বড় সমস্যা হলো—জবাবদিহিতার অভাব।
৩। সুশাসন বাধগ্রস্ত হয়—আইনের শাসন না থাকলে।
৪। ‘সুশাসন’ ধারণাটি বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উদ্ভাবিত হয়। [৩৫ তম বিসিএস]
৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।
৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকসমূহ হলো—জবাবদিহিতার অভাব, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও দারিদ্র্য্ ।
৭। সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় হলো—স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়ম।
৮। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম - সুশাসন।
৯। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান -সততা ও নিষ্ঠা।
তৃতীয় অধ্যায়ঃ মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
। মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ডকে বলে – মূ্ল্যবোধ [৩৫ তম বিসিএস]
। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো- জনকল্যাণ।
। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে - সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।
। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি - আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।
। সভ্য সমাজের মানদণ্ড—আইনের শাসন।
। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান - সততা ও নিষ্ঠা
। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলতে বোঝায়—অভাব হতে মুক্তি।
। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।
। গ্রেট ব্রিটেনের আইন –প্রথানির্ভর।
। ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—অধ্যাপক ডাইসি।
। ‘Liberty’ শব্দের বাংলা অর্থ—স্বাধীনতা।
চতুর্থ অধ্যায়ঃ ই-গভার্নেন্স ও সুশাসন
১। ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স এর মূল লক্ষ্য হলো—সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
২। ই-গভার্নেন্স সর্বত্র চালু হলে—স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
৩।‘ সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ—Good Governance
৪। ই-গভার্নেন্স বলতে বোঝায়—ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।
৫। ই-গভার্নেন্স এর কার্যক্রম বিভক্ত—চার ভাগে।
পঞ্চম অধ্যায়ঃ নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার
। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস—১০ ডিসেম্বর।
। মানবাধিকার ঘোষিত হয়েছে—জাতিসংঘের সাধারণ পনিষদে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।
। মৌলিক অধিকারের রক্ষাকবচ—সংবিধান।
। সকল অধিকারের উৎস—রাষ্ট্র।
। মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দরকার—গণতন্ত্র।
। নাগরিকের প্রধান কর্তব্য—রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।
। ভোটদান ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার হলো—রাজনৈতিক অধিকার।
। ‘খাতিলাভের অধিকার’—সামাজিক অধিকার।
ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও সুশাসন
১। গণতন্ত্রে ‘বিকল্প সরকার’ বলা হয়—বিরোধী দলকে।
২। যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে—আব্রাহাম লিংকনের নেতৃত্বে।
৩। বাংলাদেশে নেতৃত্বের মূল সমস্যা হলো—সততা, দেশপ্রেম ও প্রজ্ঞার অভাব।
৪। নেতৃত্ব হচ্ছে—সামাজিক গুণ।
৫। বর্তমান সময়ে গণতন্ত্রের অপর নাম—দলীয় শাসন।
৬। রাজনৈতিক দল গড়ে ওঠে –নীতি ও কর্মসূচীর ভিক্তিতে।
৭। সর্বভারতীয় জাতীয়তাবাদ গড়ে ওঠে—মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে।
৮। জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতু বন্ধনের কাজ করে—রাজনৈতিক দল।
৯। ‘স্বার্থ একত্রীকরণকারী’ বলা হয়—রাজনৈতিক দলকে।
১০। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের মূলভিক্তি—রাজনৈতিক দল।
সপ্তম অধ্যায়ঃ সরকার কাঠামো
১। সরকারের বিভাগ—তিনটি। যথা: ক. আইন বিভাগ খ. শাসন বিভাগ গ. বিচার বিভাগ
২। সংবিধানের অভিভাবক—বিচার বিভাগ।
৩। আইনকে বাস্তবে প্রয়ো করা –শাসন বিভাগের কাজ।
৪। আইনসভার প্রথম কক্ষকে বলে—নিম্মকক্ষ।
৫। আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষকে বলে—উচ্চকক্ষ।
৬। বাজেট পাস বা অনুমোদন করে—আইন বিভাগ।
৭। যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম—কংগ্রেস।
৮। যুক্তরাজ্যের আইনসভার নিম্মকক্ষের নাম—কমন্স সভা।
৯। আমেরিকার আইনসভার উচ্চকক্ষের নাম—সিনেট। নিম্মকক্ষ প্রতিনিধি সভা।
১০। বাংলাদেশের আইনসভা—এক কক্ষবিশিষ্ট।
১১। অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন—শাসন বিভাগ।
১২। বেনিটো মুসোলিনি একনায়ক ছিলেন—ইতালির।
১৩। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সার্বভৌমত্বের মালিক—আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তা।
১৪। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে—ইরান ও ভ্যাটিকান সিটিতে।
১৫। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা—মন্টেস্কু। তিনি ফ্রান্সের অধিবাসী।
১৬।গঠনগত দিক থেকে আইনসভা বিভক্ত—দুইভাগে।
১৭। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা—বিচার বিভাগের কাজ।
১৮। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র—সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।
১৯। ফোয়েডাস শব্দের অর্থ—সন্ধি/মিলন।
২০। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি—গণতান্ত্রিক।
২১। আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট ছিলেন—যুক্তরাষ্ট্রের (১৬ তম)।
২২। কিউবার সরকার ব্যবস্থা—সমাজতান্ত্রিক।
নবম অধ্যায়ঃ জনসেবা ও আমলাতন্ত্র
১। আদর্শ আমলাতন্ত্রের জনক—ম্যাক্স ওয়েবার।
২। ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দেখা যায়—আমলাতন্ত্রে।
৩। অনুন্নত বিশ্বে আমলারা নিজেদের মনে করে—জনগণের প্রভু।
৪। আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো—Bureaucracy
৫। আমলাতান্ত্রিক প্রশাসনে নিয়োগ করা হয়—মেধার ভিক্তিতে।
৬। সরকারের সিদ্ধান্ত ও নীতি বাস্তবায়ন করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
৭। কর্মকর্তা কর্মচারিগণ জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে—ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট।
৮। আমলাতন্ত্রে বিভিন্ন পদের শ্রেণিবিন্যাস করা হয়—পদসোপান নীতি অনুসারে।
৯। সরকার পরিবর্তিত হলোও দায়িত্ব ও কর্তৃত্বে থেকে যান—আমলা প্রশাসকগণ।
১০। আমলাদের নিয়োগবিধি নির্ধারণ করা হয়—সংসদের আইন দ্বারা।
১১। আইনকে বাস্তবে প্রয়োগ করেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১২। আমলাদের কাজ –সরকারের নীতি বাস্তবায়ন।
১৩। আদালতের সিদ্ধান্ত কার্যকর করে থাকেন—আমলা প্রশাসকগণ।
১৪। আমলাদের সাথে জনগণের সম্পর্ক—আনুষ্ঠানিক ও দাপ্তরিক।
১৫। নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন—মন্ত্রীগণ।
১৬। আমলতন্ত্র জনগণের কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে--‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ এর কারনে।
দশম অধ্যায়ঃ দেশপ্রেম ও জাতীয়তা
১। জাতি রাষ্ট্রের স্বপ্নদ্রষ্টা –ম্যাকিয়াভেলি।
২। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক—বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৩। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের মূল প্রেরণা—বাঙালি জাতীয়তা।
৪। বাংলাদেশের জনগণের নাগরিক পরিচয় বা জাতীয়তা – বাংলাদেশি।
৫। ফরাসি বিপ্লব হয়—১৭৮৯ সালে।
৬। মার্টিন লুথার কিং আন্দোলন করেন—পোপের বিরূদ্ধে।
৭। জাতীয়তার মাত্রা –২ টি।
৮। ম্যাকিয়াভেলি—ইতালিয়ান নাগরিক।
৯। ভার্সাই চুক্তি সম্পাদিত হয়—১৯১৯ সালে।
১০। পরাধীনতা শৃঙ্খলে আবদ্ধ ছিলো—১৭৪ টি দেশ।
১১। জাতীয়তার চূড়ান্ত রূপ হলো—জাতি।
১২। বাংলাদেশের জনগণের নৃতাত্বিক জাতীয়তা—বাঙালি।
১৩। হিটলার ও মুসোলিনির সরকার ব্যবস্থা –একনায়কতান্ত্রিক।
১৪। জাতীয়তাবাদের চেতনার ফসল—জাতি।